কালোজিরার উপকারিতা সমূহ
যদি কালোজিরার উপকারিতা সম্পর্কে বলা যায় তাহলে এক কথায় বলা হয় মৃত্য ব্যাতিত সকল রোগের এক মহা ঔষধ। আর যদি আমরা উল্লেখ্যোগ্য কিছু উপকারিতার নাম তুলে ধরি তাহলেও রয়েছে এর সুবিশাল পরিধি।কালোজিরার উপকারিতা সমূহ সম্পর্কে নিম্ন আলোচনা করা হলোঃ
আমাদের শরিরের রোগ প্রতিরোধ শক্তিকে আরো প্রোখর করে তোলে।এই কালোজিরার তেল।শরীরের বিভিন্ন মাংস পেশির ব্যাথা কমাতে এর ভুমিকা রয়েছে,আমাদের স্মৃিতি শক্তি বৃদ্ধিতে এর কার্যকারিতা রয়েছে। আমাদের পেটের কৃমি নিরাময়েও এর কার্যযকারিতা ব্যাপক।
সূচি পত্রঃ
চিবিয়ে কালোজিরা খাওয়াতে এর উপকারিতা সমূহঃ
এই কালোজিরা নামক ভেষজ উদ্ভিদটি দির্ঘ বছর ধরে ব্যবহৃত হয়ে আসছে তার স্বাস্থ্য উপকারিতার বিশেষ গুনাবলির জন্য।এই ভেষজটি চিবিয়ে খাওয়ার উপকারিতা সমূহ নিম্নে তুলে ধরা হলোঃ
ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রনে এর ভুমিকাঃ-এটি রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রন করে কারন এতে আ্যন্টি-ডায়াবেটিক উপাদান রয়েছে।
আ্যলার্জি উপসর্গঃ-কালোজিরা আ্যালার্জি উপসর্গ কমাতে সাহায্যো করে কেননা এতে থাকে,আ্যান্টি-আ্যলারজিক উপাদান।
হজম শক্তি বাড়াতে এর অবদানঃ-কালোজিরা হজম শক্তি বারাতে বিশেষ ভুমিকা রাখে কেননা এতে রয়েছে ফাইবার এবং আ্যান্টিঅক্সিডেন্ট।
ত্বক এর উন্নয়নঃ- কালোজিরা আমাদের ত্বকের উন্নতি সাধন করে থাকে কেননা এতে রয়েছে আ্যনটি-অক্সিডেন্ট এবং আ্যন্টি ইনফ্ল্যামেটরি।
শরিরের রোগ প্রতিহতো শক্তি বৃদ্ধিঃ-অধিক পরিমানে আ্যন্টিঅক্সিডেন্ট এবং আ্যন্টি-ইনফ্ল্যামেটরি থাকার কারনে এটি শরিরে রোগ প্রতিরোধএ ব্যাপক ভূমিকা রাখে।
কালোজিরার স্বাস্থ্যকর গুণ সমূহঃ
কালোজিরা আমাদের শরিরের একটি বিশষ উপকারি উপাদান যেটা আমাদের শরিরে থাকা আশ্যক কেননা এতে রয়েছে জিবানু ধংস করার অসাধারন খমতা।আর এটিকে খাবার নয় বরং পথ্য বলতে পারি কেননা এই বস্তুটির নাম কালোজিরা হলেও এটি মানব শরির এর জন্য এক আলোস্বরুপ। কালোজিরার বিভিন্ন স্বাস্থ্যকর দিক বা গুন নিম্নে তুলে ধরা হলো-
মায়ের বুকের দুধ বৃদ্ধিতে কালোজিরার ব্যাবহার-
একজন মা সন্তান প্রসবের পর যদি বুজতে পারে শিশু পর্যাপ্ত দুধ পাচ্ছেনা তাহলে তাহলে সেই মা কালোজিরার এই দুইটি প্রছেস অবলম্বন করতে পারে
১। কালোজিরার ভর্তা ভাতের সাথে খেতে পারে অথবা
২।কালোজিরা পিষে খেতে পারে।
এই দুই প্রসেস অবলম্বনে বাচ্চা পূর্বের তুলনায় বেশি দুধ পাবে।
কালোজিরা দিয়ে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রনের পদ্ধতি- একজন ডায়াবেটিক রোগি প্রত্যহ সকাল বেলা করে খালি পেটে এটি খাওয়ার মাধ্যমে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রনে আনতে পারে কেননা এটি রক্তে গ্লুকজের মাত্রা নিয়ন্ত্রন করে।
বাতের ব্যাথা দূরিকরনে কালোজিরার অবদান- এই কালোজিরার রসের সাথে সমপরিমান কাচা হলুদের রস মিশিয়ে ব্যাথার জায়গায় ভালোভাবে মালিশ কোরলে মোটেমুটি মানের উপকার পাওয়া জায়।
জ্বর ও সর্দি-কাশি দূরিকরনে কালোজিরার অবদান-১ চা-চামচ কালোজিরার সাথে ৩ চা-চামচ মধু এবং ২ চা-চামচ তুলসী পাতার রস মিশিয়ে খেলে জ্বর ও সর্দি-কাশি ভালো দূর হয়।
জৈব শক্তি বৃদ্ধিতে কালোজিরার ভুমিকা-১ চা-চামচ করে জাইতুন ও মাখনের তেল সেই সাথে সমপরিমানে কালোজিরার তেলসহ মধু প্রতিদিন ৩ বার কোরে ৫-৭ দিন সেবন করলে ভালো ফলাফল পাওয়া যায়।প্রতিদিন খাদ্যের তালিকায় এই কালোজিরা থাকলে পুরুষের স্পার্ম সংখ্যা বৃদ্ধি পায় সেই সাথে মুক্তির সম্ভাবনা তৌরি হয় পুরুষত্বহিনতার।
স্বাস্থ্য ভালো রাখার জন্য প্রতিদিন সকাল ব্যালা কোরে কালোজিরার তেল মধুসহ সেবন এবং সেই সাথে এর মাধ্যমে ভিন্ন মহামারি থেকে রক্ষা পাওয়া যায়।
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url